জমি ক্রয়ের পুর্বে এ বিষয়গুলো আলোচনা করুন
১। বিক্রেতা বিক্রেতা সঠিকতানা ও প্রকাশে বিক্রয়ের অধিকার তার আছে কি-না তা ব্যাখ্যা করুন।
২। অন্তর্গত খতিয়ান খতিয়ান দাতার স্বাগত জগৎ আছে পুরুষ পূর্ব পুরুষের ঘর হলে শেষ খতিয়ান পূর্বের সন্ধানে আছে কি-না তাবলিখ করুন। কারণ হস্তান্ত আইন, ১৮৮২ এর ৫৩সি ধারা মোতাবেক, কোন ব্যক্তি উত্তরসূত্রে অন্যভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে, রাষ্ট্রীয় অধিগ্রহণ ও প্রজাস্বত্ব আইন, ১৯৫০ অধীনস্তীন উন্মুক্ত স্বতন্ত্র এর অন্তর্গত খতিয়ান না থাকলে, অথবা উত্তরবঙ্গে সম্পত্তির বর্ণনা থাকা, তার নিজের বা বাছাই করা। পূর্ববর্তী পূর্ববর্তী স্থানীয় খতিয়ান প্রস্তুত করা না, কোন স্থাবর সম্পত্তি বিক্রয় করতে না, যদি অন্যভাবে বিক্রয় হয়, তবে তা কোন অবস্থায় থাকবে।
৩। হাল সন পর্যন্ত উন্নয়ন কর (খাজনা) পরিশোধ করা আছে কি-না। পূর্বেই ভূমি উন্নয়ন কর (খাজনা) পরিশোধ করা থাকলে ভূমি উন্নয়ন কর (খাজনা) পরিশোধের দাখিলা বা রশিদটি জাল নগরী তাঁক সহকারী ভূমি উন্নয়নের উন্নয়নের ভূমিকা পালন করতে হবে।
৪। প্রস্তাবিত সম্পত্তি বিক্রেতার আছে কি-না। বাসতে বিক্রেতার না থাকলে সে জমি ক্রয় করা ঠিক হবে না।
৫। দলটি খাস ছোট ছোট বড় করুন। সরকারী বা খাস অধিকার আইনবহির্ভূতভাবে ক্রয়-বিক্রয় শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
৬। অন্য কোন পক্ষের সাথে মালিকপক্ষ বা বায়না পত্র রেজিস্ট্রি করা আছে পুলিশ তা বলো। বৈধ হন্তর আইন, ১৮৮২-এর ৫৩বিধারা অনুযায়ী, বায়নাপত্র বাচুক্তি (বিক্রয়ের জন্য চুক্তি) শক্তিৎবেদিক লাইসেন্স, বায়নাপত্রের অধীন কোন স্থবরতী, প্রকাশ্য আইনানুগভাবে বাতিল না করা, বায়পত্র গ্রহীতা তীর্থ, অন্য কোন পক্ষের হস্তান্তর করা যাবে না। হস্তান্তর করা হলে তা সিস্টেম হবে।
৭। ‘বা কোন আর্থিক প্রতিষ্টানের দায়বদ্ধতা পাওনা’ করুন। কারণ সম্পত্তি হস্তান্ত আইন, ১৮৮২ এর ৩ডি ধারা মোতাবেক, বন্ধক-গ্রহীতারিত মিলিঃ ব্যয় কোন পোর্টাল বন্ধ স্থাবর সম্পত্তি পুঁথি বা বিক্রয় করা যায় না, এতৎসত্ত্ব বা কোন পুনঃবন্ধক বিক্রয় করা হলে তা অবস্থান হবে।
৮। নাবালকের অভিভাবক হলে অভিভাবক বা আদালতের মালিক নিযুক্ত অভিভাবকের ক্ষমতা আছে কি-না সমর্থন করুন।
৯। হস্তান্তরের জন্য প্রস্তাবিত সম্পত্তি বাংলাদেশ দালাল (বিশেষ ট্রাইবুনাল) আদেশ ১৯৭২-এর অধীন ক্রোকার আওত স্বাধীন শক্তি প্রয়োগ করুন।
১০। বাংলাদেশ পরিত্যক্ত অধিকার (নিয়ন্ত্রণ, ব্যাবস্থাপনা ও নিষ্পত্তি) আদেশ ১৯৭২, এর অর্থানুযায়ী পরিত্যক্ত শক্তি প্রয়োগ করুন।
১১। হস্তান্তরের জন্য প্রস্তাবিত জগৎ অনুকুলে বাজেয়াপ্ত ভোট গ্রহণ করুন।
১২। প্রস্তাবিত হন্তর আপাতঃ কথাত অন্য কোন আইনের কোন বক্তব্যের সহিত সাংঘর্ষিক ভোট প্রয়োগ করুন।
১৩। জমি বিক্রয়ের জন্য অ্যাটর্নি সাংস্কৃতিক করা আছে কি-না তা ভাল করুন। অ্যাটর্নি ছাড়া স্বাভাবিক করা হলে অ্যাটর্নি মূল ব্যাখ্যার ব্যাখ্যা গ্রহণযোগ্য নয়। অবশ্য আইন মোতাবেক।
১৪। ওয়াকফ থানা দেখুন। ওয়াকফ আইন, ওয়াকফ নীতি বা পূর্বের অনুমতি ব্যাতী ওয়াকফ সম্পত্তি ক্রয়-বিক্রয় করা যায় না।
১৫। সমীকরণ নিয়ে মোক উদ্দীমা গান বর্ণনা করুন। চলমান বিন্যাস কিনবেন না।
১৬। বসতবাড়ি করার জন্য বসতে বসতে, জায়গা থেকে বেরোতে বেরোতে রাস্তা আছে দেখাতে।
১৭। ওয়ারিশি জট খুলুন, ঐ সম্পত্তি মোট কতজন ওয়ারিশ আছে তা খোজ নিয়ে দেখুন। আপনি যে ওয়ারিশের নিকট থেকে কিনবেন, তার পরিমাণ বিক্রয়ের অধিকার রয়েছে
জমি ক্রয়ের পূর্বেই সতর্কতা অবলম্বন করুন। মনে রাখবেন, জমি ক্রয়ের পূর্বে আপনার অসাবধানতা বশত আপনি মোকদ্দমার হতে পারেন। হারাতে আপনি আপনার কষ্টার্জিত আয়ে কেনা মূল্যবান জমি। তাই ক্রয়ের পূর্বে দেখুন, আপনি প্রশ্ন করবেন, পরিস্থিতি কিনবেন। কারণ বিজ্ঞ আদালতের অধিকতর ভাগ জমা-জমি সংক্রান্ত।
১। বিক্রেতা বিক্রেতা সঠিকতানা ও প্রকাশে বিক্রয়ের অধিকার তার আছে কি-না তা ব্যাখ্যা করুন।
২। অন্তর্গত খতিয়ান খতিয়ান দাতার স্বাগত জগৎ আছে পুরুষ পূর্ব পুরুষের ঘর হলে শেষ খতিয়ান পূর্বের সন্ধানে আছে কি-না তাবলিখ করুন। কারণ হস্তান্ত আইন, ১৮৮২ এর ৫৩সি ধারা মোতাবেক, কোন ব্যক্তি উত্তরসূত্রে অন্যভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে, রাষ্ট্রীয় অধিগ্রহণ ও প্রজাস্বত্ব আইন, ১৯৫০ অধীনস্তীন উন্মুক্ত স্বতন্ত্র এর অন্তর্গত খতিয়ান না থাকলে, অথবা উত্তরবঙ্গে সম্পত্তির বর্ণনা থাকা, তার নিজের বা বাছাই করা। পূর্ববর্তী পূর্ববর্তী স্থানীয় খতিয়ান প্রস্তুত করা না, কোন স্থাবর সম্পত্তি বিক্রয় করতে না, যদি অন্যভাবে বিক্রয় হয়, তবে তা কোন অবস্থায় থাকবে।
৩। হাল সন পর্যন্ত উন্নয়ন কর (খাজনা) পরিশোধ করা আছে কি-না। পূর্বেই ভূমি উন্নয়ন কর (খাজনা) পরিশোধ করা থাকলে ভূমি উন্নয়ন কর (খাজনা) পরিশোধের দাখিলা বা রশিদটি জাল নগরী তাঁক সহকারী ভূমি উন্নয়নের উন্নয়নের ভূমিকা পালন করতে হবে।
৪। প্রস্তাবিত সম্পত্তি বিক্রেতার আছে কি-না। বাসতে বিক্রেতার না থাকলে সে জমি ক্রয় করা ঠিক হবে না।
৫। দলটি খাস ছোট ছোট বড় করুন। সরকারী বা খাস অধিকার আইনবহির্ভূতভাবে ক্রয়-বিক্রয় শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
৬। অন্য কোন পক্ষের সাথে মালিকপক্ষ বা বায়না পত্র রেজিস্ট্রি করা আছে পুলিশ তা বলো। বৈধ হন্তর আইন, ১৮৮২-এর ৫৩বিধারা অনুযায়ী, বায়নাপত্র বাচুক্তি (বিক্রয়ের জন্য চুক্তি) শক্তিৎবেদিক লাইসেন্স, বায়নাপত্রের অধীন কোন স্থবরতী, প্রকাশ্য আইনানুগভাবে বাতিল না করা, বায়পত্র গ্রহীতা তীর্থ, অন্য কোন পক্ষের হস্তান্তর করা যাবে না। হস্তান্তর করা হলে তা সিস্টেম হবে।
৭। ‘বা কোন আর্থিক প্রতিষ্টানের দায়বদ্ধতা পাওনা’ করুন। কারণ সম্পত্তি হস্তান্ত আইন, ১৮৮২ এর ৩ডি ধারা মোতাবেক, বন্ধক-গ্রহীতারিত মিলিঃ ব্যয় কোন পোর্টাল বন্ধ স্থাবর সম্পত্তি পুঁথি বা বিক্রয় করা যায় না, এতৎসত্ত্ব বা কোন পুনঃবন্ধক বিক্রয় করা হলে তা অবস্থান হবে।
৮। নাবালকের অভিভাবক হলে অভিভাবক বা আদালতের মালিক নিযুক্ত অভিভাবকের ক্ষমতা আছে কি-না সমর্থন করুন।
৯। হস্তান্তরের জন্য প্রস্তাবিত সম্পত্তি বাংলাদেশ দালাল (বিশেষ ট্রাইবুনাল) আদেশ ১৯৭২-এর অধীন ক্রোকার আওত স্বাধীন শক্তি প্রয়োগ করুন।
১০। বাংলাদেশ পরিত্যক্ত অধিকার (নিয়ন্ত্রণ, ব্যাবস্থাপনা ও নিষ্পত্তি) আদেশ ১৯৭২, এর অর্থানুযায়ী পরিত্যক্ত শক্তি প্রয়োগ করুন।
১১। হস্তান্তরের জন্য প্রস্তাবিত জগৎ অনুকুলে বাজেয়াপ্ত ভোট গ্রহণ করুন।
১২। প্রস্তাবিত হন্তর আপাতঃ কথাত অন্য কোন আইনের কোন বক্তব্যের সহিত সাংঘর্ষিক ভোট প্রয়োগ করুন।
১৩। জমি বিক্রয়ের জন্য অ্যাটর্নি সাংস্কৃতিক করা আছে কি-না তা ভাল করুন। অ্যাটর্নি ছাড়া স্বাভাবিক করা হলে অ্যাটর্নি মূল ব্যাখ্যার ব্যাখ্যা গ্রহণযোগ্য নয়। অবশ্য আইন মোতাবেক।
১৪। ওয়াকফ থানা দেখুন। ওয়াকফ আইন, ওয়াকফ নীতি বা পূর্বের অনুমতি ব্যাতী ওয়াকফ সম্পত্তি ক্রয়-বিক্রয় করা যায় না।
১৫। সমীকরণ নিয়ে মোক উদ্দীমা গান বর্ণনা করুন। চলমান বিন্যাস কিনবেন না।
১৬। বসতবাড়ি করার জন্য বসতে বসতে, জায়গা থেকে বেরোতে বেরোতে রাস্তা আছে দেখাতে।
১৭। ওয়ারিশি জট খুলুন, ঐ সম্পত্তি মোট কতজন ওয়ারিশ আছে তা খোজ নিয়ে দেখুন। আপনি যে ওয়ারিশের নিকট থেকে কিনবেন, তার পরিমাণ বিক্রয়ের অধিকার রয়েছে
জমি ক্রয়ের পূর্বেই সতর্কতা অবলম্বন করুন। মনে রাখবেন, জমি ক্রয়ের পূর্বে আপনার অসাবধানতা বশত আপনি মোকদ্দমার হতে পারেন। হারাতে আপনি আপনার কষ্টার্জিত আয়ে কেনা মূল্যবান জমি। তাই ক্রয়ের পূর্বে দেখুন, আপনি প্রশ্ন করবেন, পরিস্থিতি কিনবেন। কারণ বিজ্ঞ আদালতের অধিকতর ভাগ জমা-জমি সংক্রান্ত।
১। বিক্রেতা বিক্রেতা সঠিকতানা ও প্রকাশে বিক্রয়ের অধিকার তার আছে কি-না তা ব্যাখ্যা করুন।
২। অন্তর্গত খতিয়ান খতিয়ান দাতার স্বাগত জগৎ আছে পুরুষ পূর্ব পুরুষের ঘর হলে শেষ খতিয়ান পূর্বের সন্ধানে আছে কি-না তাবলিখ করুন। কারণ হস্তান্ত আইন, ১৮৮২ এর ৫৩সি ধারা মোতাবেক, কোন ব্যক্তি উত্তরসূত্রে অন্যভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে, রাষ্ট্রীয় অধিগ্রহণ ও প্রজাস্বত্ব আইন, ১৯৫০ অধীনস্তীন উন্মুক্ত স্বতন্ত্র এর অন্তর্গত খতিয়ান না থাকলে, অথবা উত্তরবঙ্গে সম্পত্তির বর্ণনা থাকা, তার নিজের বা বাছাই করা। পূর্ববর্তী পূর্ববর্তী স্থানীয় খতিয়ান প্রস্তুত করা না, কোন স্থাবর সম্পত্তি বিক্রয় করতে না, যদি অন্যভাবে বিক্রয় হয়, তবে তা কোন অবস্থায় থাকবে।
৩। হাল সন পর্যন্ত উন্নয়ন কর (খাজনা) পরিশোধ করা আছে কি-না। পূর্বেই ভূমি উন্নয়ন কর (খাজনা) পরিশোধ করা থাকলে ভূমি উন্নয়ন কর (খাজনা) পরিশোধের দাখিলা বা রশিদটি জাল নগরী তাঁক সহকারী ভূমি উন্নয়নের উন্নয়নের ভূমিকা পালন করতে হবে।
৪। প্রস্তাবিত সম্পত্তি বিক্রেতার আছে কি-না। বাসতে বিক্রেতার না থাকলে সে জমি ক্রয় করা ঠিক হবে না।
৫। দলটি খাস ছোট ছোট বড় করুন। সরকারী বা খাস অধিকার আইনবহির্ভূতভাবে ক্রয়-বিক্রয় শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
৬। অন্য কোন পক্ষের সাথে মালিকপক্ষ বা বায়না পত্র রেজিস্ট্রি করা আছে পুলিশ তা বলো। বৈধ হন্তর আইন, ১৮৮২-এর ৫৩বিধারা অনুযায়ী, বায়নাপত্র বাচুক্তি (বিক্রয়ের জন্য চুক্তি) শক্তিৎবেদিক লাইসেন্স, বায়নাপত্রের অধীন কোন স্থবরতী, প্রকাশ্য আইনানুগভাবে বাতিল না করা, বায়পত্র গ্রহীতা তীর্থ, অন্য কোন পক্ষের হস্তান্তর করা যাবে না। হস্তান্তর করা হলে তা সিস্টেম হবে।
৭। ‘বা কোন আর্থিক প্রতিষ্টানের দায়বদ্ধতা পাওনা’ করুন। কারণ সম্পত্তি হস্তান্ত আইন, ১৮৮২ এর ৩ডি ধারা মোতাবেক, বন্ধক-গ্রহীতারিত মিলিঃ ব্যয় কোন পোর্টাল বন্ধ স্থাবর সম্পত্তি পুঁথি বা বিক্রয় করা যায় না, এতৎসত্ত্ব বা কোন পুনঃবন্ধক বিক্রয় করা হলে তা অবস্থান হবে।
৮। নাবালকের অভিভাবক হলে অভিভাবক বা আদালতের মালিক নিযুক্ত অভিভাবকের ক্ষমতা আছে কি-না সমর্থন করুন।
৯। হস্তান্তরের জন্য প্রস্তাবিত সম্পত্তি বাংলাদেশ দালাল (বিশেষ ট্রাইবুনাল) আদেশ ১৯৭২-এর অধীন ক্রোকার আওত স্বাধীন শক্তি প্রয়োগ করুন।
১০। বাংলাদেশ পরিত্যক্ত অধিকার (নিয়ন্ত্রণ, ব্যাবস্থাপনা ও নিষ্পত্তি) আদেশ ১৯৭২, এর অর্থানুযায়ী পরিত্যক্ত শক্তি প্রয়োগ করুন।
১১। হস্তান্তরের জন্য প্রস্তাবিত জগৎ অনুকুলে বাজেয়াপ্ত ভোট গ্রহণ করুন।
১২। প্রস্তাবিত হন্তর আপাতঃ কথাত অন্য কোন আইনের কোন বক্তব্যের সহিত সাংঘর্ষিক ভোট প্রয়োগ করুন।
১৩। জমি বিক্রয়ের জন্য অ্যাটর্নি সাংস্কৃতিক করা আছে কি-না তা ভাল করুন। অ্যাটর্নি ছাড়া স্বাভাবিক করা হলে অ্যাটর্নি মূল ব্যাখ্যার ব্যাখ্যা গ্রহণযোগ্য নয়। অবশ্য আইন মোতাবেক।
১৪। ওয়াকফ থানা দেখুন। ওয়াকফ আইন, ওয়াকফ নীতি বা পূর্বের অনুমতি ব্যাতী ওয়াকফ সম্পত্তি ক্রয়-বিক্রয় করা যায় না।
১৫। সমীকরণ নিয়ে মোক উদ্দীমা গান বর্ণনা করুন। চলমান বিন্যাস কিনবেন না।
১৬। বসতবাড়ি করার জন্য বসতে বসতে, জায়গা থেকে বেরোতে বেরোতে রাস্তা আছে দেখাতে।
১৭। ওয়ারিশি জট খুলুন, ঐ সম্পত্তি মোট কতজন ওয়ারিশ আছে তা খোজ নিয়ে দেখুন। আপনি যে ওয়ারিশের নিকট থেকে কিনবেন, তার পরিমাণ বিক্রয়ের অধিকার রয়েছে
জমি ক্রয়ের পূর্বেই সতর্কতা অবলম্বন করুন। মনে রাখবেন, জমি ক্রয়ের পূর্বে আপনার অসাবধানতা বশত আপনি মোকদ্দমার হতে পারেন। হারাতে আপনি আপনার কষ্টার্জিত আয়ে কেনা মূল্যবান জমি। তাই ক্রয়ের পূর্বে দেখুন, আপনি প্রশ্ন করবেন, পরিস্থিতি কিনবেন। কারণ বিজ্ঞ আদালতের অধিকতর ভাগ জমা-জমি সংক্রান্ত।
২। অন্তর্গত খতিয়ান খতিয়ান দাতার স্বাগত জগৎ আছে পুরুষ পূর্ব পুরুষের ঘর হলে শেষ খতিয়ান পূর্বের সন্ধানে আছে কি-না তাবলিখ করুন। কারণ হস্তান্ত আইন, ১৮৮২ এর ৫৩সি ধারা মোতাবেক, কোন ব্যক্তি উত্তরসূত্রে অন্যভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে, রাষ্ট্রীয় অধিগ্রহণ ও প্রজাস্বত্ব আইন, ১৯৫০ অধীনস্তীন উন্মুক্ত স্বতন্ত্র এর অন্তর্গত খতিয়ান না থাকলে, অথবা উত্তরবঙ্গে সম্পত্তির বর্ণনা থাকা, তার নিজের বা বাছাই করা। পূর্ববর্তী পূর্ববর্তী স্থানীয় খতিয়ান প্রস্তুত করা না, কোন স্থাবর সম্পত্তি বিক্রয় করতে না, যদি অন্যভাবে বিক্রয় হয়, তবে তা কোন অবস্থায় থাকবে।
৩। হাল সন পর্যন্ত উন্নয়ন কর (খাজনা) পরিশোধ করা আছে কি-না। পূর্বেই ভূমি উন্নয়ন কর (খাজনা) পরিশোধ করা থাকলে ভূমি উন্নয়ন কর (খাজনা) পরিশোধের দাখিলা বা রশিদটি জাল নগরী তাঁক সহকারী ভূমি উন্নয়নের উন্নয়নের ভূমিকা পালন করতে হবে।
৪। প্রস্তাবিত সম্পত্তি বিক্রেতার আছে কি-না। বাসতে বিক্রেতার না থাকলে সে জমি ক্রয় করা ঠিক হবে না।
৫। দলটি খাস ছোট ছোট বড় করুন। সরকারী বা খাস অধিকার আইনবহির্ভূতভাবে ক্রয়-বিক্রয় শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
৬। অন্য কোন পক্ষের সাথে মালিকপক্ষ বা বায়না পত্র রেজিস্ট্রি করা আছে পুলিশ তা বলো। বৈধ হন্তর আইন, ১৮৮২-এর ৫৩বিধারা অনুযায়ী, বায়নাপত্র বাচুক্তি (বিক্রয়ের জন্য চুক্তি) শক্তিৎবেদিক লাইসেন্স, বায়নাপত্রের অধীন কোন স্থবরতী, প্রকাশ্য আইনানুগভাবে বাতিল না করা, বায়পত্র গ্রহীতা তীর্থ, অন্য কোন পক্ষের হস্তান্তর করা যাবে না। হস্তান্তর করা হলে তা সিস্টেম হবে।
৭। ‘বা কোন আর্থিক প্রতিষ্টানের দায়বদ্ধতা পাওনা’ করুন। কারণ সম্পত্তি হস্তান্ত আইন, ১৮৮২ এর ৩ডি ধারা মোতাবেক, বন্ধক-গ্রহীতারিত মিলিঃ ব্যয় কোন পোর্টাল বন্ধ স্থাবর সম্পত্তি পুঁথি বা বিক্রয় করা যায় না, এতৎসত্ত্ব বা কোন পুনঃবন্ধক বিক্রয় করা হলে তা অবস্থান হবে।
৮। নাবালকের অভিভাবক হলে অভিভাবক বা আদালতের মালিক নিযুক্ত অভিভাবকের ক্ষমতা আছে কি-না সমর্থন করুন।
৯। হস্তান্তরের জন্য প্রস্তাবিত সম্পত্তি বাংলাদেশ দালাল (বিশেষ ট্রাইবুনাল) আদেশ ১৯৭২-এর অধীন ক্রোকার আওত স্বাধীন শক্তি প্রয়োগ করুন।
১০। বাংলাদেশ পরিত্যক্ত অধিকার (নিয়ন্ত্রণ, ব্যাবস্থাপনা ও নিষ্পত্তি) আদেশ ১৯৭২, এর অর্থানুযায়ী পরিত্যক্ত শক্তি প্রয়োগ করুন।
১১। হস্তান্তরের জন্য প্রস্তাবিত জগৎ অনুকুলে বাজেয়াপ্ত ভোট গ্রহণ করুন।
১২। প্রস্তাবিত হন্তর আপাতঃ কথাত অন্য কোন আইনের কোন বক্তব্যের সহিত সাংঘর্ষিক ভোট প্রয়োগ করুন।
১৩। জমি বিক্রয়ের জন্য অ্যাটর্নি সাংস্কৃতিক করা আছে কি-না তা ভাল করুন। অ্যাটর্নি ছাড়া স্বাভাবিক করা হলে অ্যাটর্নি মূল ব্যাখ্যার ব্যাখ্যা গ্রহণযোগ্য নয়। অবশ্য আইন মোতাবেক।
১৪। ওয়াকফ থানা দেখুন। ওয়াকফ আইন, ওয়াকফ নীতি বা পূর্বের অনুমতি ব্যাতী ওয়াকফ সম্পত্তি ক্রয়-বিক্রয় করা যায় না।
১৫। সমীকরণ নিয়ে মোক উদ্দীমা গান বর্ণনা করুন। চলমান বিন্যাস কিনবেন না।
১৬। বসতবাড়ি করার জন্য বসতে বসতে, জায়গা থেকে বেরোতে বেরোতে রাস্তা আছে দেখাতে।
১৭। ওয়ারিশি জট খুলুন, ঐ সম্পত্তি মোট কতজন ওয়ারিশ আছে তা খোজ নিয়ে দেখুন। আপনি যে ওয়ারিশের নিকট থেকে কিনবেন, তার পরিমাণ বিক্রয়ের অধিকার রয়েছে
জমি ক্রয়ের পূর্বেই সতর্কতা অবলম্বন করুন। মনে রাখবেন, জমি ক্রয়ের পূর্বে আপনার অসাবধানতা বশত আপনি মোকদ্দমার হতে পারেন। হারাতে আপনি আপনার কষ্টার্জিত আয়ে কেনা মূল্যবান জমি। তাই ক্রয়ের পূর্বে দেখুন, আপনি প্রশ্ন করবেন, পরিস্থিতি কিনবেন। কারণ বিজ্ঞ আদালতের অধিকতর ভাগ জমা-জমি সংক্রান্ত।
জমি ক্রয়ের আগে ক্রেতার করণীয়:
১।
নাবালকের সম্পত্তি কিনা অবশ্যই যাচাই করে নিন। নাবালকের সম্পত্তি আদালতের
অনুমতি পত্র ছাড়া ক্রয় করলে ভবিষ্যতে নাবালক যদি মামলা করে তাহলে আপনি
জমি হারাবেন।
২। সম্পত্তিতে বিক্রেতার দখল আছে কি না নির্ণয় করার জন্য আশেপাশের জমি ওয়ালাদের কাছে খবর নিন যে, এই জমির প্রকৃত দখলদার কে ?
৩। হাল রেকর্ড অনুযায়ী খতিয়ান ও দাগ নম্বর সঠিক আছে কি না ভালো করে দেখে নিন।
৪। হাল রেকর্ড ও সাবেক রেকর্ড এর মধ্যে মিল রয়েছে কি না ভালো করে যাচাই করুন।
৫। হিস্যা মোতাবেক বিক্রেতার প্রাপ্য অংশ সঠিক আছে কি না যাচাই করে নিন তা না হলে ভবিষ্যতে মামলা-মোকদ্দমার সম্মুখীন হতে পারেন।
৬। রেন্ট সার্টিফিকেট মামলায় জড়িত সম্পত্তি কি না যাচাই করে নিন।
৭। হাল সন পর্যন্ত ভূমি উন্নয়ন কর (খাজনা) পরিশোধ আছে কি না যাচাই করে নিন।
৮। বিক্রেতার নামে নামজারি করা আছে কি না যাচাই করে নিন।
৯। অর্পিত/পরিত্যক্ত/অধিগ্রহণকৃত সম্পত্তি কি না যাচাই করে নিন।
১০। সরকারি কোন প্রতিষ্ঠানের সম্পত্তি কি না যাচাই করে নিন।
১১। নৃ-তাত্ত্বিক জাতি গোষ্ঠীর সম্পত্তি বিক্রয়ের ক্ষেত্রে জেলা প্রশাসক মহোদয়ের “বিক্রয় অনুমতিপত্র” আছে কি না যাচাই করে নিন।
১২। খাস জমি কি না যাচাই করে নিন।
১৩। বিক্রিত জমিতে সরকারি কোন স্বার্থ জড়িত আছে কি না যাচাই করে নিন।
১৪। সর্বসাধারণের ব্যবহার্য বা পাবলিক ইজমেন্ট সম্পত্তি কি না যাচাই করে নিন।
১৫। বিক্রেতার মালিকানা সঠিক আছে কি না
নির্ণয়
করতে হবে। দলিল নাম্বার নিয়ে ভূমি অফিস অথবা তহসিল অফিসে খবর নিলে প্রকৃত
মালিক জানতে পারবেন। জমির আশেপাশে যাদের জমি আছে তাদেরকে জিজ্ঞাসা করলে
জমির মালিকানা বিষয়ে অনেক প্রশ্নের উত্তর দিতে পারবে।
১৬। নাবালকের সম্পত্তি বিক্রয়ের ক্ষেত্রে আইনগত অভিভাবক বা আদালত কর্তৃক নিযুক্ত অভিভাবক নির্ধারণ করা আছে কি না যাচাই করে নিন।
১৭। বিক্রেতা সম্পত্তি উত্তরাধিকারসূত্রে প্রাপ্য হইলে নিবন্ধিত বণ্টননামা দলিল আছে কি না যাচাই করে নিন।
১৮। হিন্দু কন্যা সন্তান/বিধবা স্ত্রী এর “জীবন স্বত্ব” শর্তে প্রাপ্য সম্পত্তি কি না?
১৯। সম্পত্তি বিক্রয়/হস্তান্তর এর ক্ষেত্রে আদালতের নিষেধাজ্ঞা আছে কি না?
২০। সমর্পিত বা বিক্রেতার ৬০/১০০ বিঘা সিলিং বহির্ভূত সম্পত্তি কি না?
২১। নকশা মোতাবেক জমির অবস্থান ও পরিমাণ সঠিক আছে কি না যাচাই করে নিন।
২২। দলিলে বর্ণিত তফসিল অনুযায়ী রেকর্ড সঠিক আছে কি না?
২৩। সম্পত্তি বন্ধক দেয়া আছে কি না?
২৪। বিক্রেতা বায়না বা বিক্রয় চুক্তি সম্পাদন করেছেন কি না?
২৫। বিক্রেতার প্রদর্শিত খতিয়ান ও দলিল সংশ্লিষ্ট ভূমি অফিসে রক্ষিত রেকর্ডপত্রের সাথে মিল আছে কি না?
২৬। বিক্রেতা তফসিল বর্নিত সম্পত্তি ইতি পূর্বে অন্য কারো নিকট বিক্রয় বা হস্তান্তর করেছে কি না?
২৭। জমির মূল্য বাজার মূল্য থেকে যদি কম হয়ে থাকে তার কারন নির্ধারণ করে তারপর ক্রয় করুন।












0 মন্তব্যসমূহ